( অসুখটি সম্মন্ধে সকলের অল্প ধারনা থাকা উচিৎ ) –
যৌন জীবাণুদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিকারক ভাইরাসের মধ্যে এইডসের পরেই হেপাটাইটিস ভাইরাস কে দায়ি করা হয় – হেপাটাইটিস ভাইরাস প্রধানত ৫ টি হলে ও হেপাটাইটিস এ (HAV), বি ( HBV) , এবং সি (HCV) যৌনমিলনের মাধ্যমে সংক্রামিত হতে পারে বিধায় এই তিনটি ভাইরাস যৌন সংক্রামক জীবাণুর অন্তর্ভুক্ত এবং তার মধ্যে হেপাটাইটিস বি ভাইরাস হচ্ছে সবচেয়ে বেশী ভয়ঙ্কর যা এইডস ভাইরাসের চাইতে ১০০ গুন বেশী সহজতর অবস্থায় সংক্রামিত হয়ে থাকে , সে জন্য প্রত্যেকের এই অসুখটি নিয়ে অবশ্যই জানা প্রয়োজন ।
হেপাটাইটিস ভাইরাস গুলো হচ্ছে — হেপাটাটিস এ ভাইরাস Hepatitis A virus (HAV ) ভাইরাসটি যৌন সংক্রামকের অন্তর্ভুক্ত — বিস্তারিত নিম্নে দেওয়া আছে
হেপাটাইটিস বি ভাইরাস Hepatitis B virus (HBV) , ভাইরাসটি যৌন সংক্রামকের অন্তর্ভুক্ত — বিস্তারিত পরবর্তী পর্বে দেওয়া আছে ।
হেপাটাইটিস সি ভাইরাস Hepatitis C virus (HCV) , ভাইরাসটি যৌন সংক্রামকের অন্তর্ভুক্ত — বিস্তারিত পরবর্তী পর্বে দেওয়া আছে ।
হেপাটাইটিস ডি ভাইরাস Hepatitis D virus (HDV), হেপাটাইটিস সি ভাইরাস Hepatitis E virus (HEV)
– তাই শরীরে জণ্ডিসের লক্ষন ( হলুদ হওয়া ) দেখা দেওয়া বলতে হেপাটাটিস মনে করা হলে ও অনেক ক্ষেত্রেই অন্যান্য কারনে ও রক্তের বিলিরুবিন বৃদ্ধি পেতে পারে বিধায় সকল জন্ডিস রোগ কিন্তু হেপাটাইটিস জাতীয় অসুখ নয় বরং যকৃত, অগ্নাশয় বা পিত্ত থলির যে কোন একটা ত্রুটি, জীবাণু বা বিষক্রিয়ার ধারা আক্রান্ত হওয়ার পূর্ব সঙ্কেত মনে করতে পারেন এবং তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য সাথে সাথে রক্ত পরিক্ষা করে নেওয়া উচিৎ । মানব দেহে বিলুরুবিনের স্বভাবিক পরিমাণ ১ হতে ১.৫ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার ।
যেমন- অটোইমিউনি হেপাটাইটিস ( Autoimmune Hepatitis ) , যার প্রকৃত কারন খুঁজে পাওয়া যায়নি বা অনেক সময় বংশগত ডি এন এ র মিশ্রিত প্রভাবেই হয়ে থাকে । এ ছাড়া থ্যালাসেমিয়া ও হিমোগ্লোবিন ই-ডিজিজ ইত্যাদি অসুখ জনিত কারনে ও হেপাটাইটিস দেখা দিতে পারে ।
মদ জনিত হেপাটাইটিস ( Alcoholic Hepatitis ) যারা অতিরিক্ত মদ পান করেন তাদের মধ্যে ২০% বেলায় লিভার হেপাটাইটিস হওয়ার সম্বাভনা আছে- ( ৪–৬০ বয়সেই বেশী হয়ে থাকে )- যকৃতের চর্বি জনিত অসুখের কারনে (NAFLD)- ড্রাগস হেপাটাইটিস ( Drug-Induced Hepatitis ) অনেক ঔষধ আছে যা দীর্ঘদিন ব্যাবহারের ফলে যকৃতের মেটাবোলিজম পক্রিয়াকে ব্যাহত করে লিভার হেপাটাটিস অসুখে রূপান্তরিত করে । যেমন halothane, isoniazid, methyldopa, phenytoin, valproic acid, and the sulfonamide drugs ইত্যাদি । । ( একমাত্র ভাইরাস জনিত লিভার হেপাটাটিস ছাড়া অন্য কোন কারনে হেপাটাটিস হলে অসুখটির লক্ষন সাথে সাথেই দেখা দিয়ে থাকে ) ।( Depth Report #75: Cirrhosis )
হেপাটাইটিস এ (HAV), বি ( HBV) এবং সি (HCV) এবং তার মধ্যে হেপাটাইটিস বি ভাইরাস হচ্ছে সবচেয়ে বেশী ভয়কর যা এইডস ভাইরাসের চাইতে ১০০ গুন বেশী সহজতর অবস্থায় সুস্থ দেহে সংক্রামিত হয়ে থাকে ।
হেপাটাটিস এ ভাইরাস Hepatitis A virus (HAV )
অসুখটি হেপাটাইটিস এ ভাইরাস দ্বারা যকৃত আক্রান্ত হওয়ার ফলে যে যে তীব্র সমস্যার সৃষ্টি হয় তাকেই বুজায় , মুলত ৯০% বেলায় এই ভাইরাসের আক্রমণ ও লক্ষন ৭/৮ সপ্তাহের উপর থাকেনা এবং সে সময় শরীরের ইমিউনিটি শক্তি নিজে নিজেই তার প্রতিরোধ গড়ে তুলে বিধায় অসুখটি এমনিতেই সেরে যায় , সে জন্য একে সেল্ফ লিমিটিং ডিজিজ বলা হয় ।
১০% মধ্যে ৪% বেলায় ৭/৯ মাস পর্যন্ত গড়াতে দেখা যায় এবং সে সময় যকৃতে প্রয়াহের সৃষ্টি করে লিভার ফেইলার হওয়ার সম্বাভনাই খুব বেশী । অন্য দিকে ৩% বেলায় অসুখটি কিছুদিন পর কমে যাওয়ার পর আবারও ফিরে আসলে মনে করতে হবে উক্ত রুগীর শরীরের ইমিউনিটি শক্তি হেপাটাইটিস ভাইরাস কে প্রতিহত করতে পারেনাই । সে সময় সঠিক চিকিৎসা না হলে এবং বারে বারে এ রকম দেখা দিলে, বছর ২/১ এর মধ্যেই উক্ত রুগীর লিভার কার্সিনোমা অথবা লিভার ফেইলার হতে পারে বিধায় রুগীকে আর বাঁচানো সম্বভ হয়না । গর্ভবতী মা এবং ৬০ এর উপরে যাদের বয়স তারা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে জঠিলতা একটু বেশী দেখা দিতে পারে ।
আগেই বলেছি জন্ডিস এবং হেপাটাইটিস দুটি বিষয় – বা জন্ডিস বলতে বুজায় শরীর ও তার রেচন তন্ত্রের নিঃসৃত পদার্থ হলদে হয়ে যাওয়া – অর্থাৎ যকৃত, পিত্ত থলি বা অন্য যে কোন কারনে রক্তের বিলুরিবিন বেড়ে যাওয়া কেই বুজায় এবং সে জন্য ভাইরাস জনিত যকৃতের প্রদাহে জণ্ডিসের প্রাথমিক লক্ষন দেখা দিয়ে থাকে । তাই জন্ডিসের লক্ষন দেখা দিলে রক্ত ও অন্যান্য পরিক্ষা নিরীক্ষা ছাড়া ভাইরাল হেপাটাইটিস কি না তা নিশ্চিত হওয়া সম্বভ নয় । তা ছাড়া অনেকের বেলায় জণ্ডিসের লক্ষন দেখা না দিয়ে ও নিরবে হেপাটিটিস এ ভাইরাস যকৃতকে আক্রান্ত করে এবং পরবর্তীতে গুরতর অবস্থায় জণ্ডিসের লক্ষন দেখা দিতে পারে ।
হেপাটাইটিস এ ভাইরাস কীভাবে সংক্রামিত হয় ?
এ ভাইরাস আক্রান্ত রুগীর ব্যাবহিত কাপড় চোপর, পানি , পায়খানা , খাদ্য ইত্যাদি থেকেই মুলত এর বিস্তৃতি ঘটে থাকে । তৃতীয় বিশ্বের দেশ গুলোতে রুগীর, গোসল ও পায়খানা থেকেই পুকুর-জলাশয় ইত্যাদিতে এর বেপক বিস্তৃতি ঘটে থাকে । এমন কি আক্রান্ত ব্যাক্তি পায়খানা করার পর হাত ভালভাবে পরিষ্কার না করলে সে যেখানেই হাত দিবে সেখানেই জীবাণুগলো স্থানান্তরিত হয়ে থাকে । এভাবেই জীবাণুটি এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিতে ছড়িয়ে পড়ে ফ্লু ভাইরাসের মত ।
ইহা একটি যৌন সংক্রাম জাতীয় অসুখ (STDs) । সে জন্য আক্রান্ত ব্যাক্তির , বীর্য, রক্ত, রক্তরস অথবা ঠোঁট- মুখের লালা, আক্রান্ত ব্যাক্তির ব্যবহৃত ব্লেড, কাঁচি, ক্ষুর , টুথ ব্রাশ ইত্যাদি থেকে ও সুস্থ শরীরে ভাইরাসটি স্থানাতরিত হতে পারে ।
লক্ষন ঃ
হেপাটাইটিস এ ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হবার ১৪ দিন থেকে ৪৫ দিন পর্যন্ত এর তেমন কোন লক্ষণ ও উপসর্গ দেখা দেয় না বিশেষ করে ৬ মাস বয়েসের কম বয়সী শিশুদের বেলায় লিভার ফেইল হওয়ার আগ পর্যন্ত তেমন লক্ষন দেখা না ও দিতে পারে –
পরবর্তীতে যেসব লক্ষণ ও উপসর্গ দেখা দেয়— অবসাদ অনুভব করা- বমি বমি ভাব হওয়া এবং বমি করা–পেট ব্যথা (পেটের ডান দিকে বুকের নিচে ব্যথা ও অস্বস্থি জাতীয় সমস্যা দেখা দেয় ) — ক্ষুদা মন্দা–হাল্কা জ্বর– গাঢ় রংয়ের প্রস্রাব– মাংসপেশীতে ও জোড়ায় জোড়ায় ব্যথা– গায়ে চুলকানি দেখা দেওয়া– চোখ এবং শরীরের চামড়া জন্ডিসে মত হলুদ হয়ে যাওয়া এবং প্রস্রাব হুলদে বা ধুয়াটে বর্ণের হওয়া –ডায়রিয়া অথবা ধূসর বর্ণের পায়খানা হওয়া –ইত্যাদি নানা লক্ষন দেখে দিতে পারে ।
৯০% বেলায় আক্রান্ত ব্যাক্তির ভাইরাস এ শরীরের ইমিউনিটি শক্তি ১২ সপ্তাহের ভিতরেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম বা কারও কারও বেলায় ৬ মাস পর্যন্ত অতিবাহিত হতে পারে ।
পরীক্ষা-নিরীক্ষা ঃ
সাথে রক্তে ইমিউনিগ্লোবিন জি immunoglobulin G – IgG উপস্থিতি বা পজেটিভ মানেই রোগী বহু আগ থেকেই হেপাটাইটিস এ দ্বারা সংক্রামিত ।
সাথে অবশ্যই এলিভ্যাটেড লিভার এনজাইম বা transaminase enzyme levels টেস্ট করা ভাল । প্রয়োজনে লিভারের সামগ্রিক অবস্থা বুজার জন্য অন্যান্য পরিক্ষা – নিরীক্ষা করার প্রয়োজন হতে পারে ।
চিকিৎসা
মনে রাখবনে ভাইরাল এ হেপাটাইটিস চিকিৎসায় ওষুধের কোনো ভূমিকা নেই বললেই চলে। সে জন্য নিজের ইছছা শক্তি দিয়ে যে সকল খাবার খেলে শরীরের ইমিউনিটি শক্তি বৃদ্ধি পায় তা খাওয়ার চেস্টা করা । অর্থাৎ শরীরের ইমিউনিটি শক্তি বৃদ্ধির উপর নিভর করে রোগীর দ্রুত ভাল হওয়ার । সেই সাথে খুব সতর্কতার সহিত লক্ষ রাখতে হবে খাওয়ার পানি যাতে অবশ্যই ভালো করে ফোটানো ও টাটকা থাকে । চাইলে কিছু ভিটামিন জাতীয় ন্যাচারেল ঔষধ এবং গ্লকোজ সেবন করতে পারেন এবং বায়ো ফার্মা ক্যামস্ট্রির প্রমান সাপেক্ষ যে সকল ভেষজ লিভারের জন্য ভাল বলে প্রমাণিত তা সেবন করাতে পারেন। লিভারের ভাইটাল ফোরস বৃদ্ধি করার জন্য । ( যদি ও ভাইরাস কে ধ্বংস করা সমবভ নয় )
১-
৯০% রোগী ২৮ দিনের ভিতর এমনিতেই ভাল হয়ে যান + ৩% রোগীর বেলায় হেপাটাটিস এ রিকভার করতে ২ ৮৮ দিন থেকে ৯ মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে তবে যদি সঠিক চিকিৎসা হয় তাহলে ভয়ের কিছু নাই এবং বাকি ৪% বেলায় রোগী সুস্থ হতে পারেন না বা দীর্ঘ মেয়াদী ভাইরাল হেপাটাইটিসে ভুগে শেষ পর্যন্ত লিভার সিরোসিস বা ঐ জাতীয় কিছু হয়ে মৃত্যু যাত্রী হতেই হয় , যদিও রোগীর লিভার ট্রান্সপারেন্সি করে কয়েক বছর পর্যন্ত ঠিকিয়ে রাখা যায় ।
২-
মনে রাখবেন হেপাটাইটিস এ দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার পর আক্রান্ত রুগীর ইমিউনিটি শক্তি বৃদ্ধি করা ছাড়া আর অন্য কোন চিকিৎসা নাই বিধায় , চর্বি মুক্ত পরিষ্কার ও পুস্টি বর্ধক খাবার অত্তান্ত জরুরী । পরিবারের যে কেউ হেপাটাইটিস এ পজেটিভ হলে তিনির সাথে সম্পর্ক যুক্ত সকলের হেপাটাইটিস এ ভাইরাসের প্রতিষেধক ভ্যাকসিন সাথে সাথে নেওয়া ভাল, কারন হেপাটাইটিস এ পজেটিভ হওয়ার পর ভ্যাকসিন আর কাজ করেনা – এবং সেই সাথে রোগীর লক্ষন অনুসারে আপনার চিকিৎসক সিম্পটম্যাটিক চিকিৎসা দিতে পারেন , এ ক্ষেত্রে অবশ্যই সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে লিভারের জন্য ক্ষতিকারক যে কোন ভেষজ অথবা ঔষধ ব্যাবহার সম্পূর্ণ নিষেধ । কোনো কোনো অঞ্চলে কবিরাজি ঝাড়ফুঁক, নাকে নস্যি দেয়া, লতাপাতা খাওয়া সহ নানাবিধ চিকিৎসা পদ্ধতি প্রচলিত যা ভাইরাস জাতীয় অসুখের তীব্রতা বাড়িয়ে দিতে পারে বা চিকিৎসা বিজ্ঞানে ইহা সম্পূর্ণ অ-প্রমাণিত হিসাবেই বিবেচিত । মোট কথায় জণ্ডিসের মত লক্ষন দেখা দেওয়ার পর সাথে সাথেই অভিজ্ঞ চিকিৎসকের সরনাপন্ন হয়ে কেন হইতেছে তা খুঁজে বাহির করা উচিৎ । একি সাথে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে, প্রচুর বিশুদ্ধ পানি পান করবেন সে সময় মদ এবং বাজারের নানা ক্যামিকেল জাতীয় পানীয় পান করা থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকতে হবে ।
ভেষজ ( Herbs ) ঃ
সুত্রঃ কোন ভেষজ ই হেপাটাইটিস ভাইরাস কে ধ্বংস করেনা , তারপর ও গবেষণা অনুসারে কিছু ভেষজ আছে যা শরীরের ইমিউনিটি শক্তি বৃদ্ধি কারক ইহা সত্য এবং সে জন্য লিভারের বল বর্ধক হিসাবে বায়ো-মেডিক্যাল রিসার্চ অনুসারে যে সকল ভেষজ কার্যকর আমি তাই নিচে তুলে ধরলাম –
( বাংলাদেশে এই ভেষজ সমুহ না পাওয়া যায় কিনা আমার জানা নেই , যদি না পাওয়া যায় তাহলে অনলাইনে চেক করে কিনে নিতে পারেন , ইউকে অ্যামেরিকা বা চায়না ভেষজ সমুহ মান উন্নত ও মান সম্মত । অনুরুধ থাকবে তা যেন স্বীকৃত কোম্পানির হয় )
রিসার্চ পেইজ ( https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmedhealth/PMH0046740/ )
রিসার্চ পেইজ ( http://umm.edu/health/medical/altmed/herb/milk-thistle )
অলিভ লিফ ক্যাপসুল ( Olive Leaf Capsules )- এই ভেষজ টি নিঃসন্দেহে লিভারের জন্য একটি এন্টি- ব্যাক্টোটোরিয়েল, এন্টি-ফাঙ্গাল এবং এন্টি- ভাইরাল ভেষজ হিসাবে স্বীকৃত এবং খুবি ভাল একটি এন্টি-অক্সাইডেন্ট এজেন্ট , তাই ওলিব লিফ এক্সট্র্যাক্ট ক্যাপসুল সেবন করতে পারেন – জাপানের বাজারে আরেকটু উন্নত পর্যায়ে জ্যাল অক্সিজেন ক্যাপসুল বা পাউডার নাম দিয়ে বাজারজাত করা হয়েছে ( Zell Oxygen ) .. ( সেবন ও বিধি নিষেধ ইত্যাদি বিস্তারিত ঔষধের লিফলেট থেকে জেনে নিন )
Licorice root (Glycyrrhiza glabra): ………………………।। ( পরবর্তী আপডেটের অপেক্ষায় )
Hepatitis A vaccines: Recommended dosages and schedules
vaccine age group volume # doses dosing intervals
Havrix
(GlaxoSmithKline)
1 through 18 yrs 0.5 mL 2 0, 6–12 mos
19 yrs and older 1.0 mL 2 0, 6–12 mos
Vaqta
(Merck)
1 through 18 yrs 0.5 mL 2 0, 6–12 mos
19 yrs and older 1.0 mL 2 0, 6–12 mos
অথবা ভিজিট করুন নিচের লিঙ্কে ( http://www.immunize.org/catg.d/pHYPERLINK “http://www.immunize.org/catg.d/p2081.pdf” )
প্রতিরোধ ঃ
জীবন যাপন পদ্ধতি ( স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া, খাবার ভালো করে সিদ্ধ করা, খালি,বাসী,পঁচা খাবার এবং হোটেলের খাবার না খাওয়া, রান্না করার আগে হাত ধোয়া, খাওয়ার আগে হাত ধোয়া, দূষিত পানি না খাওয়া, পায়খানা ব্যবহারের পর হাত ভালোমত পরিষ্কার করা ইত্যাদি )
যৌন সম্পর্ক ঃ ( আক্রান্ত ব্যাক্তির সাথে সহবাস না করা বা তার ব্যাবহারিক সব কিছু পরিষ্কার করেই ব্যবহার করা , হেপাটাইটিস এ দ্বারা আক্রান্ত ব্যাক্তির রক্ত দান থেকে বিরত থাকা বা তার ব্যাবহারিক বেল্ড, ক্ষুর , সিরিঞ্জ ইত্যাদি ব্যাবহার নাকরা , এমন কি উক্ত ব্যাক্তির খাবার অন্য কেউ না খাওয়া ইত্যাদি )
সামাজিক ভাবে ঃ আক্রান্ত ব্যাক্তি কোন অবস্থায় যেন বাহিরের পরিবেষে গোসল না করেন বা উক্ত ব্যাক্তির পায়খানা ভাসমান খাল বিলে যেন না ছড়ায় সেই দিকে খেয়াল রাখা…। ইত্যাদি , কেননা বাঙ্গালদেশ তথা তৃতীয় বিশ্বের দেশ সনুহে হেপাটাইটিস ভাইরাস ৯০% সংক্রামিত হয়ে থাকে দূষিত পানি ও খাবার থেকে এবং ১০% আক্রান্ত হয়ে থাকেন যৌন সহবাস জাতীয় কারনে —— ধন্যবাদ —–
ৃSupporting and reference Help :
Ferrucci LM, Bell BP, Dhotre KB, et al. Complementary and alternative medicine use in chronic liver disease patients. J Clin Gastroenterol. 2010;44(2):e40-e45.
Ferenci P, Scherzer TM, Kerschner H, et al. Silibinin is a potent antiviral agent in patients with chronic hepatitis C not responding to pegylated interferon/ribavirin therapy. Gastroenterology. 2008;135(5):1561-7.
Firpi RJ, Nelson DR. Current and future hepatitis C therapies. Arch Med Res. 2007;38(6):678-90.
Gish RG. Improving outcomes for patients with chronic hepatitis B. Hepatol Res. 2007;37(s1):S67-S78.
Goldman. Goldman’s Cecil Medicine. 24th ed. Philadelphia, PA: Elsevier Saunders. 2011.
Gorban EM, Orynchak MA, Virstiuk NG, Kuprash LP, Panteleimonov TM, Sharabura LB. [Clinical and experimental study of spirulina efficacy in chronic diffuse liver diseases.] Lik Sprava. 2000(6):89-93.
Honer zu Siederdissen C, Manns MP, Cornberg M. Which treatment options are validated for chronic viral hepatitis? Internist (Berl). 2013;54(12):1427-8.
Hou JK, Velayos F, Terrault N, Mahadevan U. Viral hepatitis and inflammatory bowel disease. Inflamm Bowel Dis. 2010;16(6):925-32.
Langmead L, Rampton DS. Herbal treatment in gastrointestinal and liver disease–benefits and dangers. Aliment Pharmacol Ther. 2001;15(9):1239-52.